‘ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের আন্দোলনে তরুণরাই বরাবর নেতৃত্ব দিয়েছে’
বিস্তারিত
দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন নিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে তরুণদের ভূমিকা। এক আলোচনাসভায় বক্তারা বলেন, ন্যায়বিচার ও গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সবসময়ই অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে দেশের তরুণ প্রজন্ম। ইতিহাসের প্রতিটি গণআন্দোলনেই তাদের সক্রিয় উপস্থিতি জাতিকে পথ দেখিয়েছে।
বক্তারা আরও জানান, সমাজে ন্যায়-অন্যায়ের ব্যবধান দূর করতে তরুণদের শক্তি, চিন্তাশক্তি ও পরিবর্তনের আহ্বান বড় ভূমিকা রাখে। তারা মনে করেন, এখনকার প্রজন্ম আগের চেয়ে আরও সচেতন, সংগঠিত এবং প্রযুক্তি-নির্ভর। তাই গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার ময়দানে তাদের অংশগ্রহণ দেশের ভবিষ্যৎকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করবে।
সভায় উপস্থিত রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেন, দেশের প্রতিটি আন্দোলনের ইতিহাসে—১৯৫২, ১৯৬৯, ১৯৭১ কিংবা পরবর্তীকালে যে কোনো গণতান্ত্রিক দাবি—তরুণরাই ছিল মূল চালিকাশক্তি। বর্তমান প্রেক্ষাপটেও তারা রাজনৈতিক সংশোধন, স্বচ্ছ নির্বাচন এবং সুশাসনের মতো বিষয়ে সোচ্চার।
অনেকের মতে, নতুন প্রজন্মের ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক সচেতনতা দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে আরও ত্বরান্বিত করবে। তারা আশা প্রকাশ করেন, সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও গণতন্ত্রকে শক্ত ভিত্তিতে দাঁড় করাতে তরুণদের ভূমিকা ভবিষ্যতেও সমান গুরুত্বপূর্ণ থাকবে।
কীওয়ার্ড:
-
তরুণদের আন্দোলন
-
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা
-
ন্যায়বিচারের দাবি
-
রাজনৈতিক সচেতনতা
-
বাংলাদেশ গণআন্দোলন
-
তরুণ নেতৃত্ব
হ্যাশট্যাগ:
#তরুণআন্দোলন #গণতন্ত্র #ন্যায়বিচার #বাংলাদেশরাজনীতি #যুবনেতৃত্ব #মানবাধিকার #PoliticalMovement


No comments